বিআরটিএ’র ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষা ০৩ (তিন) ধাপে সম্পন্ন হবে। যথা:- (ক) লিখিত পরীক্ষা; (খ) প্র্যাকটিক্যাল ও (গ) মৌখিক। প্রতিটি ধাপে আলাদা আলাদাভাবে পাশ করতে হয়। কিন্তু কোন একটি বা দু’টি বা তিনটি পরীক্ষায় ফেল করলে শুধু মাত্র যে পরীক্ষায় বা পরীক্ষাসমূহে ফেল করেছেন সেই পরীক্ষা/পরীক্ষাসমূহ দিতে হবে। পুন:পরীক্ষা দেওয়ার জন্য যা করতে হবে তা হলোঃ

(১) প্রথম পরীক্ষার সময় বিআরটিএ কর্তৃপক্ষ আপনার লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্সটি নিয়ে নিবে। তা ১-২ সপ্তাহ পরে বিআরটিএ‘র যে অফিসে লার্নার আবেদন জমা দিয়েছিলেন সে অফিস থেকে সংগ্রহ করতে হবে।

(২) এরপর পুন:পরীক্ষার ফি বাবদ ভ্যাটসহ ১৭৩/- (একশত তিয়াত্তর) টাকা ব্যাংকে জমা দিতে হবে। বাংলাদেশের যে কোন শাখায় টাকা জমা দেওয়া যাবে। ব্যাংকে টাকা জমা দেওয়ার পর অবশ্যই ব্যাংক থেকে দু’টি (একটি গ্রাহক কপি ও একটি বিআরটিএ কপি) মানি রিসিপ্ট বুঝে নেবেন।

(৩) বিআরটিএ‘র যে অফিসে লার্নার আবেদন জমা দিয়েছিলেন সে অফিসে গিয়ে পুনরায় পরীক্ষার তারিখ ও সময় নিতে হবে। ব্যাংকে টাকা জমা দেওয়ার মানি রিসিপ্ট ও পুরাতন লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স অবশ্যই সাথে নিয়ে যাবেন। বিআটিএ কর্তৃপক্ষ আপনাকে নতুন পরীক্ষার তারিখ, সময় ও স্থান জানিয়ে দিবেন।

(৪) যথাসময়ে পরীক্ষার কেন্দ্রে উপস্থিত হয়ে যিনি পরীক্ষা নিবেন অর্থাৎ বিআরটিএ’র মোটরযান পরিদর্শক-কে জানাতে হবে যে আপনি লিখিত/মৌখিক/ব্যবহারিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবেন।